রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:২৮ অপরাহ্ন
ব্রেকিংনিউজ-
চাঁদাবাজ ও খুনিদের বাংলার ক্ষমতাসীটেও আর দেখতে চাই না: রেজাউল করীম বিএনপির নিশ্চিত জয়ের প্রভাবেই ভোট বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: বেবী নাজনীন আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সবসময় চলতেই থাকবে: হাদি নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে উমামা ফাতেমা দিয়েছেন একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ‘ফ্যাসিস্ট পতনের পর তারেক রহমানকে সব দলই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে’: সেলিম রেজা নুরের ওপর হামলার ঘটনায় যদি সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের পিঠের চামড়া থাকবে না: ইশরাকের হুঁশিয়ারি চীনের বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় একই মঞ্চে উপস্থিত শি জিনপিং, পুতিন ও কিম জং উন আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উন্নীত করার লক্ষ্যে বায়তুল মোকাররম মসজিদ সংস্কার ও আধুনিকায়নের পথে দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির হাতে নিরাপদ: ডা. শাহাদাত নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি উঠেছে
Headline
Wellcome to our website...
গাজায় শেষ দফার খাদ্য সহায়তা পৌঁছেছে, এখন আর কোনো খাদ্য মজুত নেই
প্রকাশ কাল | শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫, ৭:৩৩ পূর্বাহ্ন

গাজায় খাদ্য সহায়তার সর্বশেষ চালান পৌঁছে যাওয়ার পর, সেখানে আর কোনো খাদ্য মজুত নেই। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) নিশ্চিত করেছে যে, শুক্রবার, ২৫শে এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে গরম খাবারের রান্নাঘরে বিতরণের পর গাজার অভ্যন্তরে তাদের খাদ্য সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়ে গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই এই রান্নাঘরগুলোতেও খাবার সম্পূর্ণরূপে ফুরিয়ে যাবে।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে সাত সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলমান অবরোধের কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই অবরোধের ফলে খাদ্য, ওষুধ এবং জ্বালানিসহ অত্যাবশ্যকীয় সরবরাহ প্রবেশে মারাত্মক বাধা সৃষ্টি হয়েছে। ডব্লিউএফপি পূর্বে একটি যুদ্ধবিরতির সময় মজুত করা খাদ্য সরবরাহের উপর নির্ভর করছিল, কিন্তু এখন সেই মজুতও শেষ হয়ে গেছে। গাজায় ডব্লিউএফপি-সমর্থিত সমস্ত রুটির কারখানা গম এবং রান্নার তেলের অভাবে মার্চের শেষদিকে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থার (ইউএনআরডব্লিউএ) প্রধান এই পরিস্থিতিকে “মানব সৃষ্ট” বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, ইসরায়েলি সরকার গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ প্রবেশে বাধা দেওয়া অব্যাহত রেখেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ১১৬,০০০ মেট্রিক টনেরও বেশি খাদ্য সাহায্য করিডোরে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে, যা সীমান্ত পুনরায় খোলা হলেই গাজায় নিয়ে যাওয়া সম্ভব।
খাদ্যের অভাবের পরিণতি ইতিমধ্যেই অনুভূত হচ্ছে, যেখানে ব্যাপক ক্ষুধা ও অপুষ্টি দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে অনাহারে মৃত্যুর উদ্বেগজনক খবর পাওয়া যাচ্ছে। খাদ্য নিরাপত্তার অভাবের সাথে সাথে বিশুদ্ধ পানি ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরবরাহের সীমিত প্রবেশাধিকার পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে, যা গাজার জনগণের জন্য একটি নজিরবিহীন মানবিক সংকট তৈরি করেছে।

এই পাতার আরো খবর
Our Like Page