শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিংনিউজ-
চাঁদাবাজ ও খুনিদের বাংলার ক্ষমতাসীটেও আর দেখতে চাই না: রেজাউল করীম বিএনপির নিশ্চিত জয়ের প্রভাবেই ভোট বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: বেবী নাজনীন আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সবসময় চলতেই থাকবে: হাদি নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে উমামা ফাতেমা দিয়েছেন একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ‘ফ্যাসিস্ট পতনের পর তারেক রহমানকে সব দলই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে’: সেলিম রেজা নুরের ওপর হামলার ঘটনায় যদি সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের পিঠের চামড়া থাকবে না: ইশরাকের হুঁশিয়ারি চীনের বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় একই মঞ্চে উপস্থিত শি জিনপিং, পুতিন ও কিম জং উন আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উন্নীত করার লক্ষ্যে বায়তুল মোকাররম মসজিদ সংস্কার ও আধুনিকায়নের পথে দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির হাতে নিরাপদ: ডা. শাহাদাত নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি উঠেছে
Headline
Wellcome to our website...
“সিন্ধুর পানিপ্রবাহ রোধের চেষ্টা করলে কঠোর শক্তি দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।”
প্রকাশ কাল | রবিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৫, ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন

সিন্ধুর পানিপ্রবাহ রোধের যে কোনো চেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর শক্তি প্রয়োগের হুঁশিয়ারি নিঃসন্দেহে একটি গুরুতর এবং উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতি নির্দেশ করে। এই ধরনের মন্তব্য সাধারণত আন্তঃরাষ্ট্রীয় প্রেক্ষাপটে আসে, যেখানে নদীর জলবন্টন একটি স্পর্শকাতর বিষয়।
যদি এই উক্তিটি ভারত পাকিস্তানের মধ্যে সিন্ধু জলচুক্তি নিয়ে চলমান উত্তেজনার ফলস্বরূপ হয়ে থাকে, তবে তা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। সিন্ধু নদ এবং এর উপনদীগুলোর জলবন্টন নিয়ে দীর্ঘকাল ধরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে আলোচনা ও বিতর্ক বিদ্যমান। সিন্ধু জলচুক্তি (Indus Waters Treaty) ১৯৬০ সালে স্বাক্ষরিত হলেও, বিভিন্ন সময়ে এর বাস্তবায়ন নিয়ে উভয় দেশ একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে থাকে।
পানি একটি অত্যাবশ্যকীয় সম্পদ এবং এর প্রবাহ বন্ধ করার হুমকি একটি দেশের কৃষি, অর্থনীতি এবং জনগণের জীবনযাত্রার উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে। এই ধরনের পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক আইন এবং রীতিনীতিরও লঙ্ঘন হতে পারে।
যদি কোনো পক্ষ সত্যিই সিন্ধুর পানিপ্রবাহ রোধের চেষ্টা করে, তবে এর ফলস্বরূপ আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা চরমভাবে ব্যাহত হতে পারে এবং সংঘাতের সৃষ্টি হতে পারে। কঠোর শক্তি প্রয়োগের হুঁশিয়ারি পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলতে পারে।
আশা করা যায়, উভয় পক্ষই দায়িত্বশীল আচরণ করবে এবং আলোচনার মাধ্যমে জলবন্টন সংক্রান্ত সমস্যাগুলোর শান্তিপূর্ণ সমাধান খুঁজে বের করবে। পানি নিয়ে কোনো প্রকার আগ্রাসী পদক্ষেপ কেবল আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্যই হুমকি সৃষ্টি করবে না, বরং উভয় দেশের জনগণের স্বার্থের পরিপন্থী হবে।

এই পাতার আরো খবর
Our Like Page