বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:২৭ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিংনিউজ-
চাঁদাবাজ ও খুনিদের বাংলার ক্ষমতাসীটেও আর দেখতে চাই না: রেজাউল করীম বিএনপির নিশ্চিত জয়ের প্রভাবেই ভোট বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: বেবী নাজনীন আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সবসময় চলতেই থাকবে: হাদি নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে উমামা ফাতেমা দিয়েছেন একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ‘ফ্যাসিস্ট পতনের পর তারেক রহমানকে সব দলই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে’: সেলিম রেজা নুরের ওপর হামলার ঘটনায় যদি সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের পিঠের চামড়া থাকবে না: ইশরাকের হুঁশিয়ারি চীনের বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় একই মঞ্চে উপস্থিত শি জিনপিং, পুতিন ও কিম জং উন আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উন্নীত করার লক্ষ্যে বায়তুল মোকাররম মসজিদ সংস্কার ও আধুনিকায়নের পথে দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির হাতে নিরাপদ: ডা. শাহাদাত নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি উঠেছে
Headline
Wellcome to our website...
মিয়ানমার সীমান্তে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধ’, নিহত ১০
প্রকাশ কাল | শুক্রবার, ১৬ মে, ২০২৫, ৬:৪৫ পূর্বাহ্ন

ভারতের মণিপুর রাজ্যের চান্দেল জেলায় গতকাল বুধবার আসাম রাইফেলসের সদস্যদের গুলিতে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর পূর্ব কমান্ড। তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে বলেও দাবি তাদের। খবর রয়টার্স ও বিবিসির।

সেনাবাহিনী দাবি করেছে, ‘বন্দুকযুদ্ধে’ যারা নিহত হয়েছেন তারা ‘উগ্রপন্থি’ ছিলেন। নিহত ব্যক্তিদের সম্পর্কে তাদের পরিবার বা আইনজীবীদের তরফে এখনও গণমাধ্যমে কিছু জানানো হয়নি।

সেনাবাহিনীর পূর্ব কমান্ড তাদের এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছে, ভারত-মিয়ানমার সীমান্তের কাছে মণিপুরের চান্দেল জেলায় ওই ‘সশস্ত্র উগ্রপন্থিরা’ যাতায়াত করছে এরকম খবর গোয়েন্দা সূত্রে পাওয়া গিয়েছিল। আসাম রাইফেলসের একটি দল সেখানে অপারেশন শুরু করে। সন্দেহভাজন উগ্রপন্থিরা সেনা সদস্যদের ওপরে গুলি চালালে পাল্টা গুলি চালায় আসাম রাইফেলস। আর তাতেই ১০ জন উগ্রপন্থি নিহত হয়েছে।

অভিযান থেকে অস্ত্র ও গোলা-বারুদ উদ্ধার করা হয়েছে এবং অভিযান এখনও চলমান রয়েছে বলে জানানো হয়েছে সেনাবাহিনীর ওই পোস্টে।

উল্লেখ্য, মণিপুর রাজ্যের অস্থিরতা গত দুই বছর ধরে বেড়েছে। ২০২৩ সালের মে মাসে মেইতেই ও কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে জাতিগত সংঘর্ষে অন্তত ২৬০ জন নিহত হয়। ওই সহিংসতার জেরে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হয় এবং এখনও সেনা মোতায়েন রয়েছে। এই অস্থির পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে মিয়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে উগ্রবাদীরা মণিপুরে অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালাচ্ছে বলে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযোগ।

এই পাতার আরো খবর
Our Like Page