বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:২২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিংনিউজ-
চাঁদাবাজ ও খুনিদের বাংলার ক্ষমতাসীটেও আর দেখতে চাই না: রেজাউল করীম বিএনপির নিশ্চিত জয়ের প্রভাবেই ভোট বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: বেবী নাজনীন আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সবসময় চলতেই থাকবে: হাদি নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে উমামা ফাতেমা দিয়েছেন একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ‘ফ্যাসিস্ট পতনের পর তারেক রহমানকে সব দলই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে’: সেলিম রেজা নুরের ওপর হামলার ঘটনায় যদি সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের পিঠের চামড়া থাকবে না: ইশরাকের হুঁশিয়ারি চীনের বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় একই মঞ্চে উপস্থিত শি জিনপিং, পুতিন ও কিম জং উন আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উন্নীত করার লক্ষ্যে বায়তুল মোকাররম মসজিদ সংস্কার ও আধুনিকায়নের পথে দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির হাতে নিরাপদ: ডা. শাহাদাত নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি উঠেছে
Headline
Wellcome to our website...
ইরান আপসে রাজি নয় — আয়াতুল্লাহ খামেনি।
প্রকাশ কাল | বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫, ৫:৫০ পূর্বাহ্ন

ইরান আপসে রাজি নয় — আয়াতুল্লাহ খামেনি
“ইরান আপসে রাজি নয়”—আয়াতুল্লাহ খামেনির এই উক্তিটি ইরানের দৃঢ় অবস্থানের একটি স্পষ্ট ইঙ্গিত। এর মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে ইরান তাদের নীতি, বিশেষ করে ইসরায়েল এবং পশ্চিমা দেশগুলির সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের ছাড় দিতে প্রস্তুত নয়।
আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি হলেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা। তার প্রতিটি বক্তব্য ইরানের পররাষ্ট্রনীতি এবং অভ্যন্তরীণ সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হয়। যখন তিনি বলেন “আপসে রাজি নয়,” এর বেশ কয়েকটি অর্থ হতে পারে:
* ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক: ইরান ইসরায়েলকে একটি অবৈধ রাষ্ট্র হিসেবে দেখে এবং ফিলিস্তিনিদের অধিকারের প্রতি দৃঢ় সমর্থন জানায়। খামেনির এই উক্তি ইসরায়েলের অস্তিত্ব মেনে নেওয়া বা তাদের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ক্ষেত্রে কোনো আপস না করার ইঙ্গিত দেয়।
* পারমাণবিক কর্মসূচি: ইরান বরাবরই তাদের পারমাণবিক কর্মসূচির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের কথা বলে আসছে, কিন্তু পশ্চিমা দেশগুলো এটিকে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির প্রচেষ্টা হিসেবে দেখে। খামেনির বক্তব্য হতে পারে যে ইরান তাদের পারমাণবিক কর্মসূচির অধিকার থেকে পিছু হটবে না, এমনকি আন্তর্জাতিক চাপ সত্ত্বেও।
* আঞ্চলিক প্রভাব: ইরান মধ্যপ্রাচ্যে তাদের প্রভাব বিস্তার করতে চায়, যা সৌদি আরব এবং যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলোর উদ্বেগের কারণ। এই উক্তি আঞ্চলিক ইস্যুতে ইরানের অবস্থান থেকে সরে না আসার ইঙ্গিত দেয়।
* পশ্চিমা চাপ: যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইরানের উপর বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। খামেনির মন্তব্য হতে পারে যে ইরান এই নিষেধাজ্ঞার মুখেও তাদের নীতি পরিবর্তন করবে না এবং চাপের কাছে নতি স্বীকার করবে না।
সংক্ষেপে, আয়াতুল্লাহ খামেনির “ইরান আপসে রাজি নয়” এই কথাটি ইরানের পররাষ্ট্রনীতিতে একটি অনমনীয় এবং দৃঢ় অবস্থানের প্রতিফলন। এর অর্থ হলো, ইরান তাদের মূল আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ এবং আঞ্চলিক নীতিগুলির বিষয়ে কোনো ধরনের ছাড় দিতে প্রস্তুত নয়, এমনকি এর জন্য যদি সংঘাতের ঝুঁকিও থাকে।
আপনার কি ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বা ইরানের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে আরও কিছু জানার আছে?

এই পাতার আরো খবর
Our Like Page