মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৩৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিংনিউজ-
চাঁদাবাজ ও খুনিদের বাংলার ক্ষমতাসীটেও আর দেখতে চাই না: রেজাউল করীম বিএনপির নিশ্চিত জয়ের প্রভাবেই ভোট বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: বেবী নাজনীন আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সবসময় চলতেই থাকবে: হাদি নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে উমামা ফাতেমা দিয়েছেন একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ‘ফ্যাসিস্ট পতনের পর তারেক রহমানকে সব দলই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে’: সেলিম রেজা নুরের ওপর হামলার ঘটনায় যদি সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের পিঠের চামড়া থাকবে না: ইশরাকের হুঁশিয়ারি চীনের বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় একই মঞ্চে উপস্থিত শি জিনপিং, পুতিন ও কিম জং উন আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উন্নীত করার লক্ষ্যে বায়তুল মোকাররম মসজিদ সংস্কার ও আধুনিকায়নের পথে দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির হাতে নিরাপদ: ডা. শাহাদাত নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি উঠেছে
Headline
Wellcome to our website...
ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, খামেনিকে হত্যা করার পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু সুযোগ মেলেনি।
প্রকাশ কাল | শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫, ৫:১২ পূর্বাহ্ন

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যা করার পরিকল্পনা তাদের ছিল, কিন্তু সেই সুযোগ তারা পাননি।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দাবি
বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ইসরায়েলি টেলিভিশন চ্যানেল ১৩-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইসরায়েল কাৎজ এই বিস্ফোরক দাবি করেন। তিনি বলেন, “আয়াতুল্লাহ খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল আমাদের। কিন্তু আমরা সুযোগ পাইনি। যদি তাকে আমরা দেখতে পেতাম, তাহলে তাকে আমরা হত্যা করতাম।”
সাক্ষাৎকারে তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, এমন একটি হামলার জন্য কি যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতির প্রয়োজন ছিল? এর জবাবে কাৎজ বলেন, “এসব ক্ষেত্রে আমাদের যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতির প্রয়োজন হয় না।”
খামেনির প্রতিক্রিয়া ও পূর্বের পরিস্থিতি
এই মন্তব্যের ঠিক একই দিনে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। তিনি তার ভাষণে বলেছেন, “ভুয়া ইহুদিবাদী সরকারকে (ইসরায়েলকে) আমরা যুদ্ধে পরাজিত করেছি।” ধারণা করা হচ্ছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর খামেনি নিরাপদ আশ্রয়ে চলে গিয়েছিলেন এবং সেখান থেকেই তিনি এই বক্তব্য দিয়েছেন।
এর আগেও বিভিন্ন সময়ে ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে পৌঁছালে খামেনিকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছিল। গত ১৫ জুন, ২০২৫ তারিখে খবর বেরিয়েছিল যে, খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনা তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আটকে দিয়েছিলেন।
চলমান সংঘাতের প্রেক্ষাপট
ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে দীর্ঘদিনের শত্রুতা রয়েছে এবং সাম্প্রতিক সময়ে তা আরও তীব্র হয়েছে। ইসরায়েলের এই দাবি দুই দেশের মধ্যকার উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে। এটি আঞ্চলিক নেতৃত্ব, ভূরাজনৈতিক প্রভাব এবং আন্তর্জাতিক সহিংসতার এক নতুন পর্বে প্রবেশ করেছে, যেখানে উভয় দেশের উচ্চপর্যায়ের নেতৃত্ব যদি সরাসরি লক্ষ্যবস্তু হয়, তাহলে পরিস্থিতি অনিয়ন্ত্রিত হওয়ার আশঙ্কা আরও প্রবল।
এই ঘটনা মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কী ধরনের প্রভাব ফেলবে বলে আপনার মনে হয়?

এই পাতার আরো খবর
Our Like Page