
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার নাজিরহাট পৌরসভার একটি কমিউনিটি সেন্টারে গত ৫ আগস্ট হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে কটূক্তি ও বিভ্রান্তিকর মন্তব্য করা হয়েছে বলে অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
৬ আগস্ট একটি জাতীয় পত্রিকায় ‘জামায়াতে ইসলামী ভণ্ড ইসলামী পার্টি, কাদিয়ানীর চেয়েও নিকৃষ্ট’—শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টির প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি।
এক বিবৃতিতে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, “হেফাজত আমিরের এই মনগড়া, অসত্য ও উসকানিমূলক বক্তব্য দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং দুঃখজনক। বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইসলামী দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত জরুরি। অথচ এমন মন্তব্য ঐক্য বিনষ্টের অপচেষ্টার শামিল এবং ইসলাম ও দেশের শত্রুদের হাতকে শক্তিশালী করার উপকরণ।”
তিনি আরও বলেন, “জামায়াতে ইসলামীর আদর্শ কোরআন ও সুন্নাহভিত্তিক। ‘মওদূদীর ইসলাম’ নামে কোনো স্বতন্ত্র ইসলাম নেই—এ ধরনের বক্তব্য বিভ্রান্তিকর এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এটি জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা এবং দায়িত্বশীল আলেম হিসেবে তা মোটেও কাম্য নয়।”
বিবৃতিতে মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর প্রতি আহ্বান জানানো হয়, “একজন জ্যেষ্ঠ আলেম ও ধর্মীয় নেতৃত্ব হিসেবে তার কাছ থেকে জাতি দায়িত্বশীল আচরণ আশা করে। ভবিষ্যতে এমন ভিত্তিহীন, বিদ্বেষপূর্ণ ও বিভেদ সৃষ্টিকারী মন্তব্য থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করছি।”
৬ আগস্ট একটি জাতীয় পত্রিকায় ‘জামায়াতে ইসলামী ভণ্ড ইসলামী পার্টি, কাদিয়ানীর চেয়েও নিকৃষ্ট’—শিরোনামে সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টির প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি।
এক বিবৃতিতে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, “হেফাজত আমিরের এই মনগড়া, অসত্য ও উসকানিমূলক বক্তব্য দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং দুঃখজনক। বর্তমান প্রেক্ষাপটে ইসলামী দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা অত্যন্ত জরুরি। অথচ এমন মন্তব্য ঐক্য বিনষ্টের অপচেষ্টার শামিল এবং ইসলাম ও দেশের শত্রুদের হাতকে শক্তিশালী করার উপকরণ।”
তিনি আরও বলেন, “জামায়াতে ইসলামীর আদর্শ কোরআন ও সুন্নাহভিত্তিক। ‘মওদূদীর ইসলাম’ নামে কোনো স্বতন্ত্র ইসলাম নেই—এ ধরনের বক্তব্য বিভ্রান্তিকর এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এটি জাতিকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টা এবং দায়িত্বশীল আলেম হিসেবে তা মোটেও কাম্য নয়।”
বিবৃতিতে মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর প্রতি আহ্বান জানানো হয়, “একজন জ্যেষ্ঠ আলেম ও ধর্মীয় নেতৃত্ব হিসেবে তার কাছ থেকে জাতি দায়িত্বশীল আচরণ আশা করে। ভবিষ্যতে এমন ভিত্তিহীন, বিদ্বেষপূর্ণ ও বিভেদ সৃষ্টিকারী মন্তব্য থেকে বিরত থাকার অনুরোধ করছি।”