বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিংনিউজ-
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় যদি সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের পিঠের চামড়া থাকবে না: ইশরাকের হুঁশিয়ারি চীনের বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় একই মঞ্চে উপস্থিত শি জিনপিং, পুতিন ও কিম জং উন আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উন্নীত করার লক্ষ্যে বায়তুল মোকাররম মসজিদ সংস্কার ও আধুনিকায়নের পথে দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির হাতে নিরাপদ: ডা. শাহাদাত নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি উঠেছে ড. মাসুদের উদ্যোগে তিন ইউনিয়নের বাসিন্দারা ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেলেন পিআর ইস্যুতে সমমনাদের সঙ্গে নিয়ে দৃঢ়ভাবে অগ্রসর হবে জামায়াত রাজনীতি করেও যদি আমি পিআর না বুঝি, তবে সাধারণ মানুষের পক্ষে বোঝা আরও কঠিন। বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপিসহ ২২ দল জাতীয় পার্টির বিচার দাবি করেছে মির্জা ফখরুল বলেছেন, “নতুন সংবিধান গ্রহণ করা হবে না, তবে জুলাই সনদের নিশ্চয়তা দেওয়া হবে।”
Headline
Wellcome to our website...
‘জনতার সহিংসতা’ থামাতে বলপ্রয়োগে বাধ্য হয়েছে সেনাবাহিনী: আইএসপিআর
প্রকাশ কাল | শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫, ৩:৪৪ পূর্বাহ্ন

জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ সহায়তা চাইলে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে যায় বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

আইএসপিআরের বিবৃতিতে বলা হয়, শান্তিপূর্ণভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় সেনাবাহিনী ‘মব ভায়োলেন্স’ ঠেকাতে বলপ্রয়োগে বাধ্য হয়। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাতের এ ঘটনায় সেনাবাহিনীর পাঁচ সদস্য আহত হওয়ার কথাও জানায় সংস্থাটি।

সন্ধ্যায় ঢাকার কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে দিয়ে গণঅধিকার পরিষদের মিছিল গেলে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাত ৮টার দিকে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা শুরু হয় এবং এতে বহুজন আহত হন। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, প্রথমে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করে। কিন্তু সংঘর্ষ বাড়তে থাকায় তারা সেনাবাহিনীর সহযোগিতা কামনা করে। এসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপরও আক্রমণ চালানো হয় এবং কয়েকজন সদস্য আহত হন।

আইএসপিআর জানায়, সংঘর্ষ শুরুর পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উভয় পক্ষকে শান্ত থাকার অনুরোধ জানায়। কিন্তু কিছু নেতাকর্মী তা উপেক্ষা করে সহিংসতা বাড়িয়ে তোলে। রাত ৯টার দিকে মশাল মিছিল, ইট-পাটকেল নিক্ষেপ ও বিভিন্ন স্থাপনায় আগুন দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।

এতে বিজয়নগর, নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকায় জনসাধারণের চলাচল মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়। শান্তিপূর্ণ সমাধানের সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় শেষ পর্যন্ত জননিরাপত্তা রক্ষায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় বলে উল্লেখ করে আইএসপিআর।

সংস্থাটি আরও জানায়, সব ধরনের মব ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে সরকার ইতিমধ্যেই ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছে। সেনাবাহিনী সরকারের সেই অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করছে এবং জননিরাপত্তা, আইনশৃঙ্খলা ও শান্তি বজায় রাখতে সর্বদা কঠোর অবস্থান নিতে প্রস্তুত রয়েছে।

এই পাতার আরো খবর
Our Like Page