বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:৩০ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিংনিউজ-
চাঁদাবাজ ও খুনিদের বাংলার ক্ষমতাসীটেও আর দেখতে চাই না: রেজাউল করীম বিএনপির নিশ্চিত জয়ের প্রভাবেই ভোট বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: বেবী নাজনীন আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সবসময় চলতেই থাকবে: হাদি নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে উমামা ফাতেমা দিয়েছেন একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ‘ফ্যাসিস্ট পতনের পর তারেক রহমানকে সব দলই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে’: সেলিম রেজা নুরের ওপর হামলার ঘটনায় যদি সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের পিঠের চামড়া থাকবে না: ইশরাকের হুঁশিয়ারি চীনের বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় একই মঞ্চে উপস্থিত শি জিনপিং, পুতিন ও কিম জং উন আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উন্নীত করার লক্ষ্যে বায়তুল মোকাররম মসজিদ সংস্কার ও আধুনিকায়নের পথে দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির হাতে নিরাপদ: ডা. শাহাদাত নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি উঠেছে
Headline
Wellcome to our website...
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ, আলোচনায় চীনের তৈরি এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম
প্রকাশ কাল | বৃহস্পতিবার, ৮ মে, ২০২৫, ৫:৪২ পূর্বাহ্ন

মধ্যরাতে হঠাৎ হামলা চালায় ভারত। নাম দেয় ‘অপারেশন সিন্দুর’। টার্গেট পাকিস্তান সীমান্ত। এরপরই আলোচনায় উঠে আসে চীনের তৈরি ‘এইচ-কিউ-নাইন’ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। রাশিয়ার ‘এস-৩০০’ এর আদলে বানানো এ প্রযুক্তি পাকিস্তান কিনেছিল তাদের আকাশ প্রতিরক্ষায় আধুনিকতা আনতে। তবে বাস্তব যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এটি কতটা কার্যকর, ঘুরপাক খাচ্ছে সেই প্রশ্ন।

বুধবার (৭ মে) মধ্যরাতে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মির সীমান্তে ভারত অপারেশন সিন্দুর চালানোর পর, দিল্লীর কয়েকটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি করে ইসলামাবাদ। এরপর থেকেই আলোচনায় পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম।

‘এইচ-কিউ-নাইন’ মিসাইল সিস্টেম এমন এক ধরনের ব্যবস্থা, যা ট্রান্সপোর্টার ইরেক্টর লঞ্চার থেকে মিসাইল ছুড়তে সক্ষম। একটি সিস্টেমে থাকে ৬ বা তারচেয়ে বেশি ট্র্যাক। আর একেকটি ট্রাকে থাকে ৪টি করে মিসাইল কনটেইনার। প্রতিটি মিসাইলের ওজন প্রায় ২ টন, দৈর্ঘ্য ৬ দশমিক ৮ মিটার।

শত্রুর যুদ্ধবিমান, ক্রুজ মিসাইল, এয়ার-টু-সারফেইস মিসাইল ও ছোট ব্যালিস্টিক মিসাইল ধ্বংসে সক্ষম এ প্রতিরক্ষা সিস্টেমটি। এ থেকে ছোঁড়া মিসাইলের গতি হতে পারে ঘণ্টায় প্রায় ৫ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত। ২০০ কিলোমিটার দূরত্ব ও ৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত উচ্চতায় পৌঁছাতে সক্ষম এ ক্ষেপণাস্ত্রগুলো।

এতে আরও আছে একটি শক্তিশালী রাডার। ১২০ কিলোমিটার দূর থেকে লক্ষ্য শনাক্তে সক্ষম এটি। একসাথে প্রায় ১০০টি লক্ষ্য ট্র্যাক করতে পারে এই রাডার। সক্ষম একই সময়ে ৫০টিরও বেশি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানোয়।

এর আগে, ১৯৮০’র দশকে এই এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম তৈরির কাজ হাতে নেয় চীন। ২০০৯ সালে চীনের ৬০ তম বার্ষিক সামরিক প্যারেডে প্রথম প্রকাশ্যে আনা হয় এ যুদ্ধাস্ত্র। যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্যাট্রিয়ট’ ও রাশিয়ার ‘এস-৩০০’ সিস্টেমের অনুকরণে তৈরি করা হয় এ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

অপরদিকে, চীনের তৈরি এ প্রতিরক্ষা সিস্টেম পাকিস্তানের কোনও কাজে আসেনি, এমনটাই দাবি করছে ভারত। এ নিয়ে ভারতীয়দের ট্রোলিংয়েরও শিকার হচ্ছে পাকিস্তান। বলা হচ্ছে, বন্ধু দেশ চীন ঠকিয়েছে তাদের।

কিন্তু আসলেই কী তাই? ভারতের আক্রমণের পর তিনটি রাফাল, একটি সু-৩০এমকেআই, একটি মিগ-২৯ ফালক্রাম ও একটি ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি করে পাকিস্তান। তাই ধোঁয়াশা থেকেই যায় চীনের তৈরি এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে

এই পাতার আরো খবর
Our Like Page