রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৩২ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিংনিউজ-
চাঁদাবাজ ও খুনিদের বাংলার ক্ষমতাসীটেও আর দেখতে চাই না: রেজাউল করীম বিএনপির নিশ্চিত জয়ের প্রভাবেই ভোট বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: বেবী নাজনীন আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সবসময় চলতেই থাকবে: হাদি নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে উমামা ফাতেমা দিয়েছেন একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ‘ফ্যাসিস্ট পতনের পর তারেক রহমানকে সব দলই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে’: সেলিম রেজা নুরের ওপর হামলার ঘটনায় যদি সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের পিঠের চামড়া থাকবে না: ইশরাকের হুঁশিয়ারি চীনের বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় একই মঞ্চে উপস্থিত শি জিনপিং, পুতিন ও কিম জং উন আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উন্নীত করার লক্ষ্যে বায়তুল মোকাররম মসজিদ সংস্কার ও আধুনিকায়নের পথে দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির হাতে নিরাপদ: ডা. শাহাদাত নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি উঠেছে
Headline
Wellcome to our website...
জবির দুই শিক্ষক ও তিন শিক্ষার্থীকে মারধরের প্রতিবাদে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রকাশ কাল | রবিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৫, ৮:১২ পূর্বাহ্ন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের দুই শিক্ষক ও তিন শিক্ষার্থীর ওপর ছাত্রদলের হামলার প্রতিবাদে ভিসি ভবন ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছেন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

রোববার (১৩ জুলাই) শহীদ সাজিদ একাডেমিক ভবন থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়, যা পুরো ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে ভিসি ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। বিক্ষোভে শিক্ষার্থীরা ‘যেই হাত শিক্ষক মারে, সেই হাত ভেঙে দাও’, ‘ছাত্রদলের কালো হাত ভেঙে দাও’, ‘সন্ত্রাসীদের আস্তানা গুঁড়িয়ে দাও’—এমন স্লোগানে মুখর ছিলেন।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী রফিক বিন সাদেক রেসাদের ওপর ছাত্রলীগ সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলে ছাত্রদল নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। তাকে রক্ষা করতে গেলে বিভাগের শিক্ষক ও ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা ড. এ কে এম রিফাত হাসান এবং সহকারী প্রক্টর শফিকুল ইসলামও হামলার শিকার হন। একই ঘটনায় গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের সভাপতি মো. ফয়সাল মুরাদ, মুখ্য সংগঠক ফেরদৌস হাসান ও যুগ্ম-আহ্বায়ক ফারুককেও মারধর করা হয়।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এমন সহিংসতা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার দ্রুত বিচার দাবি করেন তারা। প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা শিক্ষকরাও যেখানে নিরাপদ নন, সেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা কোথায়—এ প্রশ্নও তোলেন তারা।

হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে ছাত্রদল। তবে শিক্ষার্থীরা দাবি করেছেন, ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষক সমিতি নীরবতা পালন করছে, যা হতাশাজনক।

এই পাতার আরো খবর
Our Like Page