শুক্রবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:৩৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিংনিউজ-
চাঁদাবাজ ও খুনিদের বাংলার ক্ষমতাসীটেও আর দেখতে চাই না: রেজাউল করীম বিএনপির নিশ্চিত জয়ের প্রভাবেই ভোট বানচালের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: বেবী নাজনীন আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই সবসময় চলতেই থাকবে: হাদি নারীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়তে উমামা ফাতেমা দিয়েছেন একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ‘ফ্যাসিস্ট পতনের পর তারেক রহমানকে সব দলই মাস্টারমাইন্ড হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে’: সেলিম রেজা নুরের ওপর হামলার ঘটনায় যদি সরকার কোনো পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের পিঠের চামড়া থাকবে না: ইশরাকের হুঁশিয়ারি চীনের বৃহত্তম সামরিক মহড়ায় একই মঞ্চে উপস্থিত শি জিনপিং, পুতিন ও কিম জং উন আন্তর্জাতিক মান অনুসারে উন্নীত করার লক্ষ্যে বায়তুল মোকাররম মসজিদ সংস্কার ও আধুনিকায়নের পথে দেশের সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দায়িত্ব বিএনপির হাতে নিরাপদ: ডা. শাহাদাত নুরের ওপর হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি উঠেছে
Headline
Wellcome to our website...
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বহরে যুক্ত হতে যাচ্ছে চীনের জে-১০সি যুদ্ধবিমান।
প্রকাশ কাল | বৃহস্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫, ২:৫৫ পূর্বাহ্ন

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীকে আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে চীনের তৈরি অত্যাধুনিক জে-১০সি মাল্টিরোল কম্ব্যাট এয়ারক্রাফট কেনার বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছে সরকার। সম্প্রতি বেইজিং সফরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস এ বিষয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট সি জিনপিং-এর সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে চীনের পক্ষ থেকেও ইতিবাচক সাড়া মেলে।

সরকারি সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে ১২টি জে-১০সি কেনার পরিকল্পনা রয়েছে। ‘ভিগোরাস ড্রাগন’ খ্যাত এই চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান সুপারসনিক গতিতে উড্ডয়ন করতে সক্ষম। আকাশ থেকে আকাশে ও আকাশ থেকে স্থলে আক্রমণ চালানো ছাড়াও ২০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুল হামলার ক্ষমতা রয়েছে এতে। উন্নত রাডার, ড্রোন ও শত্রুপক্ষের যোগাযোগ ব্যবস্থা অকার্যকর করার মতো প্রযুক্তিও সংযোজিত রয়েছে।

প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, জে-১০সি যুক্ত হলে বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর সামরিক সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে। পাকিস্তান ইতোমধ্যেই এই যুদ্ধবিমান সফলভাবে ব্যবহার করছে। তবে ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে চীনমুখী প্রতিরক্ষা সহযোগিতা যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা দেশগুলোর জন্য অস্বস্তির কারণ হতে পারে বলেও বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

নীতি নির্ধারকরা বলছেন, কেনাকাটা বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা নতুন মাত্রা পাবে। তবে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে কূটনৈতিক ভারসাম্য রক্ষায় সরকারকে সতর্কতার সঙ্গে এগোতে হবে।

এই পাতার আরো খবর
Our Like Page