চলতি অর্থবছর ২০২৫-২৬ সালে বৈদেশিক লেনদেনে প্রথম দুই মাস অর্থাৎ জুলাই-আগস্টে উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ৪৮ কোটি ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে আমদানি প্রায় ১০% বেড়ে ১,০৮৮ কোটি ডলার হয়েছে। একই সময়ে রপ্তানি আয় ১১% বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৭৯৩ কোটি ডলার, ফলে বাণিজ্য ঘাটতি ২৯৬ কোটি ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ২৭৫ কোটি ডলার।
বিশদভাবে দেখা যায়, মূলধনি পণ্যের আমদানি ২৪.৫% বৃদ্ধি পেয়েছে, আর মধ্যবর্তী পণ্যের আমদানি ৮.২% বেড়েছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, সরকার পরিবর্তনের পর অর্থ পাচারের সুযোগ কমে গেছে, যার ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৮ বিলিয়ন ডলার বেড়ে প্রায় ৩২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।
উচ্চ রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি দেশের বৈদেশিক লেনদেনকে স্থিতিশীল করতে সহায়তা করছে এবং অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।


